গ্রামীণ জীবন বীমা (লাভসহ) প্ল্যান-৯১
বাংলাদেশের স্বল্প আয়ের মানুষ, কৃষক-শ্রমিক, সমবায়ী পশুপালক, মৎস্যজীবী, কামার, কুমার, তাঁতীসহ যে কোন ব্যক্তি এ পরিকল্পনার আওতায় ন্যূনতম ব্যয়ে জীবন বীমার কল্যাণ লাভ করতে পারেন। গ্রামীণ জীবন বীমা পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য হচ্ছে শ্রমজীবী মেহনতী মানুষের আর্থিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং ইহা নিঃসন্দেহে গ্রাম বাংলায় আপামর জনসাধারণের কাছে বীমার সুফল পৌঁছে দিতে সক্ষম।
বীমা অংক | সর্বোচ্চ ২০,০০০.০০ |
প্রিমিয়াম | - |
মেয়াদকাল | ৫, ১০, ১৫ ও ২০ |
প্রবেশকালীন বয়স | প্রবেশকালীন বয়স ১৮ বছর, সর্বোচ্চ প্রবেশকালীন বয়স ৫৫ বছর। |
মেয়াদপূর্তিকালীন বয়স | মেয়াদপূর্তীকালীন বয়স ৬০ বছরের বেশি হবে না। |
পরিশোধ পদ্ধতি | বার্ষিক, ষান্মাসিক ও ত্রৈমাসিক |
উপকারিতা:
মেয়াদপূর্তিকালীন | বীমার মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত বীমা গ্রহীতা বেঁচে থাকলে বীমা অংক অর্জিত বোনাসসহ বীমা গ্রহীতাকে প্রদান করা হয় । |
মৃত্যুদাবী | বীমার মেয়াদের মধ্যে বীমা গ্রহীতা মৃত্যু বরণ করলে বীমা অংক অর্জিত বোনাসসহ মনোনীতক (গণ) কে প্রদান করা হয় । |
বিনিয়োগ | দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদানের পর বীমা চালু থাকলে প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% বিনিয়োগ সুবিধা সহজ শর্তে গ্রহণ করা যায় । |
বীমা সমর্পণ | কমপক্ষে দুই বছর প্রিমিয়াম প্রদান করার পর পলিসিটি সমর্পণ মূল্য অর্জন করে । |
অন্যান্য | দু-বছর চালু থাকার পর বীমাগ্রাহক পরবর্তী কোন প্রিমিয়াম সময়মত পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলেও পলিসি তামাদি হবে না। সম্প্রসারিত সাময়িক বীমার (Extended Term Insurance) সাহায্যে দেয় তারিখ থেকে পরবর্তী বারো মাস ঝুঁকি বলবৎ থাকবে এবং এই সময়ের মধ্যে বীমাগ্রাহক সুদসহ বকেয়া প্রিমিয়াম দিয়ে বীমাপত্র চালু করে নিতে পারবেন। এই বর্দ্ধিত সময়ের মধ্যেও বীমাগ্রাহক সুদসহ বকেয়া প্রিমিয়াম দিতে ব্যর্থ হলে পলিসি আপনাহতেই পরিশোধিত বীমায় রূপান্তরিত হবে |
সহযোগী বীমা | মূল বীমার সাথে দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু বীমা এবং স্থায়ী অক্ষমতা ও দূর্ঘটনা বীমা সহযোগী বীমা হিসেবে গ্রহণ করা যায় । |
আয়কর | ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় জমাকৃত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায় । মৃত্যু দাবী আয়করমুক্ত । |